রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই আজ পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। এদিকে নির্বাচন ঘিরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে পাকিস্তানের কিছু এলাকায়। বুধবার পৃথক বোমা ও গ্রেনেড হামলায় অন্তত ২৯ জন নিহত হয়েছেন।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় (বাংলাদেশ সময় সকাল ৯টা) এই ভোটগ্রহণ শুরু হবে, চলবে টানা বিকাল ৫টা (বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টা)।
এই নির্বাচনে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) নেতা ইমরান খানের অনুপস্থিতি। একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ইমরান কারাগারে বন্দি।
পাকিস্তানের এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে মোট আসন ৩৪২টি। এর মধ্যে ২৭২ আসনে সরাসরি ভোট হয়। ভোটগ্রহণ উপলক্ষ্যে বুধবারই সংশ্লিষ্ট এলাকায় নির্বাচনি সরঞ্জাম পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক অস্থিরতা, ইমরান খানকে সাজা প্রদান, তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতাদের আদালতের বারান্দায় ছোটাছুটি ও দলীয় প্রতীক কেড়ে নেওয়া— এমন নানা বিষয় আলোচনায় রয়েছে। মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলো সমান সুযোগ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) পায়নি।