বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, পরিচ্ছন্নতা, সবুজায়ন, আলোকায়ন, স্বাস্থ্য ইত্যাদি ক্ষেত্রে রাজশাহী মহানগরীর উল্লেখযোগ্য সফলতা রয়েছে। পরিচ্ছন্নতা ও আলোকায়নে দেশে-বিদেশে প্রসংশিত এই নগরী। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ইপিআই কার্যক্রমে টানা ১১বার দেশসেরা রাজশাহী।
তবে সিটি কর্পোরেশনের আয় অনেক কম। আমরা শুধুমাত্র হোল্ডিং ট্যাক্সের উপর নির্ভরশীর হয়ে থাকতে চাই না। সিটি কর্পোরেশনের আর্থিক ভিত্তি শক্তিশালী করতে নতুন নতুন আয়ের খাত সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। নগরীতে আন্তর্জাতিক নৌবন্দর ও সোলার প্লান্ট স্থাপনে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। নৌবন্দর স্থাপন কাজে অগ্রগতি হয়েছে।
সিটি কর্পোরেশনের বিভাগ ও শাখাসমূহের কার্যক্রম আরো বেগবান করতে বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) নগর ভবনের সিটি হলরুমে পরিচ্ছন্ন, হিসাব ও স্বাস্থ্য বিভাগের অধীনস্থ বিভিন্ন শাখায় কর্মরতদের সাথে এক মতিবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সভায় রাসিক মেয়র সিটি কর্পোরেশনের কার্যক্রমে আরো গতিশীল আনতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্বশীল হয়ে কাজ করার নির্দেশ প্রদান করেন।
প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এফএএম আঞ্জুমান আরা বেগমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন রাসিকের প্যানেল মেয়র-১ ও ২১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিযাম উল আযিম, প্যানেল মেয়র-২ ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মমিন, বাজেট কাম হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম খান ও উপ-প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা সেলিম রেজা রঞ্জু।