কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে হঠাৎ করে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ করার। কাল বুধবার এ সংক্রান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে এবং তা কার্যকর করা হবে। তবে নিষিদ্ধের পর কি হবে তা নিয়ে দেখা দিয়েছে নান শঙ্কা। এর প্রতিক্রিয়া কেমন হবে তা নিয়েও চলছে আলোচনা। এ সংক্রান্ত বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনটি তুরে ধরা হল...
বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার আলোচনা আবারো শুরু হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে বৈঠক করেছে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক সহচর কিছু দল, যারা একত্রে ‘১৪ দলীয় জোট’ হিসেবে পরিচিত।
জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে সে বৈঠকে আওয়ামী লীগ ও তাদের রাজনৈতিক সহযোগীরা ‘একমত’ হয়েছে। তারা বলছেন, জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে রাজনৈতিকভাবে তাদের মধ্যে ঐকমত্য হয়েছে। এখন এ বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে।
যুদ্ধাপরাধের বিচারকে কেন্দ্র করে ২০১২ সাল থেকে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে অনেক কথাবার্তা হয়েছে।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও মন্ত্রীরা অসংখ্যবার জামায়াতে ইসলামীকে ‘নিষিদ্ধ’ করার কথা বলেছেন। কিন্তু সেটি গত ১২ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি।