সাফসুতরোর, ধোয়ামুছা ও রংতুলির কাজ শেষে অপরূপ সাজে সাজানো হয়েছে সাভার জাতীয় স্মতিসৌধ। পুরো স্মৃতিসৌধ এলাকা জুড়ে করা হয়েছো আলোকসজ্জা। সেই সঙ্গে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থাও নিশ্চিত করা হয়েয়ছে।
জাতীয় স্মৃতিসৌধের ভেতরে ও বাহিরের প্রতিটি ইট ঘষামাজা করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার পর রংতুলির কাজ করে সৌন্দর্য্য বর্ধন করা হয়েছে। প্রতিটি বৃক্ষরাজিও কেটে ছেটে শ্রী বাড়াতে তাতেও রংতুলির কাজ করা হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন অপরূপ এক লীলীভূমিতে পরিণত হয়েছেগোটা স্মৃতিসৌধ এলাকা।
বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে মন্ত্রণালয়ের প্রকৌলী মো. আবুল বাশারের যোগ্য নেতৃত্ত্ব ও প্রচেষ্টায়। প্রশাসন নিশ্চিত করেছে সার্বিক নিরাপপ্ত ব্যবস্থা।
পুরো স্মৃতিসৌধ এলাকাজুড়ে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও জতীয় স্মৃতিসৌধ কর্তৃপক্ষ। বিজয় দিবস উপলক্ষে বেশ কিছুদিন ধরে সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকারে বিধিনিষেধ আরোপ ছিল।
আজ ১৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) দেশবাসী সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে আসবেন। তবে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানৃন্ত্রী বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানোর পর জাতীয় শ্মৃতিসৌধ সর্বসাধারণের জন্য উন্নোক্ত করে দেওয়া হবে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রকৌশলী মো. আবুল বাশার।
তিনি আরও বলেন, সারা বছর জাতীয়গ স্মৃতিসৌধ দর্শানার্থীদের জন্য উন্মোক্ত থাকে। ফলে তাদের পদচারণায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বিঘ্নিত হয়। যে কারণে এদিনে স্মৃতিসৌধকে ঢেলে সাজানো হয়। এবারও তার কোন হেরফের হয়নি। সাধ্যমত আমরা প্রচেষ্টা চালিয়েছি। দর্শনার্থীদের জন্য সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থারও কোন কমতি নেই।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্কমর্তা এসএম কামরুজ্জামান বলেন, স্মৃতিসৌধে সবধরণের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। নির্ধারিত চৌকিতে ডিউটি ছাড়াও পুলিশ স্ট্যান্চবাই ডিউটিতেও থাকবে।