গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে প্রণোদনা দেবে কৃষি মন্ত্রণালয়


, আপডেট করা হয়েছে : 29-08-2023

গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে প্রণোদনা দেবে কৃষি মন্ত্রণালয়

২০২৩-২৪ অর্থবছরে দ্বিতীয় ধাপে নাবি জাতের (লেট ভ্যারাইটি) গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ১৬ কোটি ২০ লাখ টাকার প্রণোদনা দেওয়া হবে। সারা দেশের ১৮ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এ প্রণোদনার আওতায় বিনা মূল্যে বীজ ও সার পাবেন। 


আজ মঙ্গলবার বিকেলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 


সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা প্রদান করা হচ্ছে। এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ ইতিমধ্যে জারি হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।


এ প্রণোদনার আওতায় একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের নাবি (লেট) জাতের প্রয়োজনীয় ১ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ২০ কেজি এমওপি সার বিনা মূল্যে পাবেন। এছাড়া জমি প্রস্তুত ও শ্রমিকের মজুরি বাবদ ২ হাজার টাকা নগদ পাবেন। নাবি জাতের এই পেঁয়াজ রোপণের সময় নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর উৎপাদন বা বাজারে আসবে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। 


এর আগে প্রথম ধাপে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে সমপরিমাণ প্রণোদনা ১৮ হাজার কৃষককে দেওয়া হয়। প্রণোদনার আওতায় আবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। এই পেঁয়াজ বাজারে আসবে নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে।



  • সম্পাদক ও প্রকাশক: ইঞ্জিনিয়ার মো: রায়হানুল ইসলাম

  • উপদেষ্টাঃ মোঃ ইব্রাহীম হায়দার