ন্নত জীবনের আশায় ঝুঁকিপূর্ণ পথ পাড়ি দিয়ে ইউরোপে যাওয়ার প্রবণতা কোনোভাবেই থামছে না। বিশেষ করে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে প্রতিনিয়তই প্রাণ হারাচ্ছে শত শত শরণার্থী ও অভিবাসনপ্রত্যাশী।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর মধ্যপ্রাচ্য-উত্তর আফ্রিকায় ঝুঁকিপূর্ণ রুটগুলোতে প্রায় তিন হাজার ৮০০ জন প্রাণ হারিয়েছে, যা ২০১৭ সালের পর এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
আরও পড়ুন>গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত বেড়ে ৭৮
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা ২০২২ সালে ওই অঞ্চলের সাগর ও স্থল রুটে তিন হাজার ৭৮৯ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যুর বিষয়টি নথিভুক্ত করেছে। তাদের এই রুটের মধ্যে ভূমধ্যসাগর ও সাহারা মরুভূমি রয়েছে।
২০১৭ সালে এই রুটে সর্বোচ্চ চার হাজার ২৫৫ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যুর তথ্য রেকর্ড করা হয়েছিল।
এদিকে বুধবার (১৪ জুন) গ্রিসের দক্ষিণ উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশী ও শরণার্থীদের বহনকারী একটি নৌকা ডুবে গেছে। এতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৭৮ জনে দাঁড়িয়েছে। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে শতাধিক।
লিবিয়া থেকে ইউরোপ পাড়ি দেওয়ার একটি সাধারণ রুট হচ্ছে ভূমধ্যসাগর। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রায়ই এই পথে ইউরোপ পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করেন অভিবাসনপ্রত্যাশীরা। সেখানে প্রায়ই শোনা যায় এমন দুর্ঘটনার খবর।