ব্যবসায়ী এবং স্থানীয়রা বলছেন, সরকারের এত টাকার একটি প্রকল্প কোনো কাজেই আসছে না। এখানে ময়লা পচে তৈরি হয়েছে দুর্গন্ধ। আশপাশ দিয়ে চলাচল করা কষ্টকর। শুধু দুর্গন্ধ নয়, এই ময়লা থেকে জীবাণু ছড়াচ্ছে প্রতিনিয়ত। এসব দেখার কেউ নেই। দিনের পর দিন এখানে ময়লা ফেলে পুরো কেন্দ্রে ময়লার পাহাড় তৈরি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে নিয়ামতপুর বণিক সমিতির সভাপতি হায়দার আলী জানান, উপজেলা সদরজুড়ে বর্জ্য অপসারণের কোনো ব্যবস্থা নেই। এজন্য বাজারের পরিচ্ছন্নতা কর্মী আর আশপাশের কিছু পরিবার এখানেই ময়লা আবর্জনা ফেলে। বারবার নিষেধ করা হলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। শুধু তাই নয়, কেন্দ্রটি পরিষ্কার রাখতে একাধিকবার ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এবং আগের উপজেলা নির্বাহী অফিসারকেও বলা হয়েছে। বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কেন্দ্রটি পরিদর্শন করেছেন। আমরা চাই দ্রুত এটা পরিষ্কার করা হোক।
নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমতিয়াজ মোর্শেদ জানান, আগে থেকেই এই বাজারে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য কোনো স্থান নেই। স্থানীয়দের অসচেতনতাও অনেকখানি দায়ী। আমি এখানে যোগ দেওয়ার পর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ী এবং ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আশা করছি দ্রুত পরিষ্কার করে সেখানে বাজার বসানোর ব্যবস্থা করা হবে।