১৯ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১০:৩৫:১৭ পূর্বাহ্ন
বিরোধীদের গণগ্রেফতার ও নির্যাতনের বিষয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৪-১২-২০২৩
বিরোধীদের গণগ্রেফতার ও নির্যাতনের বিষয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশে হাজার হাজার বিরোধীদলীয় সদস্যকে গণগ্রেফতার এবং কারাগারে নির্যাতনের খবরে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। সেই সঙ্গে সব পক্ষকে সংযম প্রদর্শন এবং সহিংসতা এড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।


বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।


মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচনি প্রচারণা ব্যতীত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করার তথাকথিত নির্বাচনকে সামনে রেখে পুরো দেশকে কারাগারে বন্দি করে রাখায় বাংলাদেশের মৌলিক অধিকার রক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ছয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। অন্যদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন ও তার ডেপুটি দাবি করেন, তারাও যুক্তরাষ্ট্রকে ম্যানেজ করতে পারবেন। সরকার গঠনের পর সরকারকে সমর্থন দেবে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী?


জবাবে মিলার বলেন, হাজার হাজার বিরোধীদলীয় সদস্যকে গণগ্রেফতার এবং কারাগারে নির্যাতনের খবরে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা সব পক্ষকে সংযম প্রদর্শন ও সহিংসতা এড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি। সহিংসতা বা প্রতিশোধের ভয় ছাড়াই সবাই অবাধে প্রাক-নির্বাচন ও নির্বাচনি পরিবেশে অংশগ্রহণ করতে পারে— এমন পরিবেশ তৈরি করতে আমরা বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। এটা আমাদের বিশ্বাস যে, একটি সুস্থ গণতন্ত্র ভিন্ন ভিন্ন কণ্ঠস্বর থেকে উপকৃত হয়।


ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস টুডের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য উল্লেখ করে সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বলা হয়েছে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকার আসন্ন ডামি নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর বিরুদ্ধে ভুয়া খবর, ভুয়া ভিডিও, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সরঞ্জাম ব্যবহার করে একটি পরিকল্পিত প্রচারণা চালিয়েছে। এ প্রতিবেদনের বিষয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের অবস্থান জানাতে পারেন?


জবাবে মিলার বলেন, আমরা বাংলাদেশে নির্বাচন সংক্রান্ত ভুল তথ্য, ভুয়া খবর দেখেছি। এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াগুলো পরিচালনা এবং প্রভাবিত করার জন্য এআই ব্যবহারের বিশ্বব্যাপী উদ্বেগজনক প্রবণতার অংশ।


আরেক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, অনেকেই বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপের নতুন কোনো খবর আছে কি?


তিনি বলেন, আজ ঘোষণা করার মতো নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা আমার নেই। নিষেধাজ্ঞার পদক্ষেপ নেওয়ার আগে তা প্রকাশ না করা আমাদের দীর্ঘদিনের অভ্যাস।


বাংলাদেশে হাজার হাজার বিরোধীদলীয় সদস্যকে গণগ্রেফতার এবং কারাগারে নির্যাতনের খবরে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। সেই সঙ্গে সব পক্ষকে সংযম প্রদর্শন এবং সহিংসতা এড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।


বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।


মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচনি প্রচারণা ব্যতীত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করার তথাকথিত নির্বাচনকে সামনে রেখে পুরো দেশকে কারাগারে বন্দি করে রাখায় বাংলাদেশের মৌলিক অধিকার রক্ষায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ছয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। অন্যদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন ও তার ডেপুটি দাবি করেন, তারাও যুক্তরাষ্ট্রকে ম্যানেজ করতে পারবেন। সরকার গঠনের পর সরকারকে সমর্থন দেবে যুক্তরাষ্ট্র। এ বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কী?


জবাবে মিলার বলেন, হাজার হাজার বিরোধীদলীয় সদস্যকে গণগ্রেফতার এবং কারাগারে নির্যাতনের খবরে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা সব পক্ষকে সংযম প্রদর্শন ও সহিংসতা এড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি। সহিংসতা বা প্রতিশোধের ভয় ছাড়াই সবাই অবাধে প্রাক-নির্বাচন ও নির্বাচনি পরিবেশে অংশগ্রহণ করতে পারে— এমন পরিবেশ তৈরি করতে আমরা বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। এটা আমাদের বিশ্বাস যে, একটি সুস্থ গণতন্ত্র ভিন্ন ভিন্ন কণ্ঠস্বর থেকে উপকৃত হয়।


ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস টুডের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য উল্লেখ করে সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বলা হয়েছে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকার আসন্ন ডামি নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর বিরুদ্ধে ভুয়া খবর, ভুয়া ভিডিও, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সরঞ্জাম ব্যবহার করে একটি পরিকল্পিত প্রচারণা চালিয়েছে। এ প্রতিবেদনের বিষয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের অবস্থান জানাতে পারেন?


জবাবে মিলার বলেন, আমরা বাংলাদেশে নির্বাচন সংক্রান্ত ভুল তথ্য, ভুয়া খবর দেখেছি। এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াগুলো পরিচালনা এবং প্রভাবিত করার জন্য এআই ব্যবহারের বিশ্বব্যাপী উদ্বেগজনক প্রবণতার অংশ।


আরেক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, অনেকেই বাংলাদেশ নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপের নতুন কোনো খবর আছে কি?


তিনি বলেন, আজ ঘোষণা করার মতো নতুন কোনো নিষেধাজ্ঞা আমার নেই। নিষেধাজ্ঞার পদক্ষেপ নেওয়ার আগে তা প্রকাশ না করা আমাদের দীর্ঘদিনের অভ্যাস।


শেয়ার করুন