এ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (এ্যাব) এর রাজশাহী বিভাগের কাউন্সিল সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে, শনিবার দুপুর ১২ টায় রাজশাহী মহানগরীর অলোকার মোড়ে অবস্থিত মাষ্টার শেফ রেস্তোরাঁয়।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন এ্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডেন্ট ও বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী মোঃ রিয়াজুল ইসলাম রিজু,অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন,করেন এ্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব প্রকৌশলী আলমগীর হাছিন আহমেদ।
এদিকে প্রধান বক্তা হিসেবে ছিলেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ শাহীন শওকত, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়,কুষ্টিয়ার সাবেক ভিসি প্রফেসর মোঃ রফিকুল ইসলাম, এ্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট ও বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক প্রকৌশলী আশরাফ উদ্দিন বকুল, ড্যাব রাজশাহীর সভাপতি ডা.মোঃ ওয়াসিম হোসেন,জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রইসুল ইসলাম সহ, খালেদা জিয়া মুক্তি পরিষদের আহবায়ক গোলাম মোস্তফা মামুন, অন্যান্য পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ।
এ্যাব কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মোঃ কামরুল হাসান উজ্জ্বল,সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান চুন্নু,সাংগাঠনিক সম্পাদক প্রকৌশলী শামিম রাব্বি সঞ্চয়,যুগ্ম মহাসচিব প্রকৌশলী নুর আলম লালন,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌশলী মোঃ এমদাদুল হক, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী তোফাজ্জল হোসেন সুজন,প্রকৌশলী কাম্বুল ইসলাম সাইফুল,প্রকৌশলী আহমেদ হোসাইন, দপ্তর সম্পাদক প্রকৌশলী সাব্বির আহমেদ ওসমানী ও প্রচার সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন প্রকৌশলী মোঃ শিহাবুল ইসলাম ও প্রকৌশলী আহমেদ হোসাইন। অনুষ্ঠানটির সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলেন সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌশলী মোঃ এমদাদুল হক ও সভাপতিত্ব করেন প্রফেসর ড.প্রকৌশলী সৈয়দ আব্দুল মফিজ।
সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করা হয়। তেলাওয়াত করেন প্রকৌশলী আহমেদ হোসাইন এরপর সভার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সভায় প্রফেসর ড.প্রকৌশলী সৈয়দ আব্দুল মফিজ ও প্রকৌশলী সরদার আনিসুর রহমান রানা'কে সম্মানিত উপদেষ্টা হিসাবে মনোনীত করা হয় এবং উপস্থিত সদস্যদের মৌখিক ভোটে ২১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদ নির্বাচন করা হয়।যমুনা নদী ছোট করা হবে না—পানি উন্নয়ন বোর্ড এমন নিশ্চয়তা প্রদান করায় এই সংক্রান্ত রিট সরাসরি খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষে ছিলেন অরবিন্দ কুমার রায়। এ ছাড়া রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আবুল কালাম খান দাউদ।
মনজিল মোরসেদ বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ আদালতে বলেছে ভবিষ্যতে যে প্রজেক্ট নেওয়া হবে সেখানে যমুনা নদী ছোট করার কোনো পরিকল্পনা থাকবে না। আমরা চেয়েছিলাম যাতে নদী ছোট করা না হয়। ভবিষ্যতে কোনো পক্ষই আর সাহস পাবে না নদী ছোট করার।’
এর আগে গতকাল রোববার যমুনা নদী ছোট করার পরিকল্পনা নেই বলে হাইকোর্টকে প্রতিবেদন দিয়ে জানায় পানি উন্নয়ন বোর্ড। পরে এই বিষয়ে আদেশের জন্য আজ সোমবার দিন ধার্য করা হয়।
গত ১২ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিকে ‘যমুনা নদীকে ছোট করার চিন্তা’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিট করে মানবাধিকার সংগঠন এইচআরপিবি। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২৮ মে যমুনা নদী সংক্রান্ত প্রজেক্ট ফাইল তলব করেন হাইকোর্ট।