১২ মার্চ ২০২৩, শুক্রবার, ০৮:২১:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে নতুন করে ৪২০ টি ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বাড়ীর চাবি ও দলিল হস্তান্তর সাঁথিয়ায় ডাক বিভাগের পিকআপ ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত-২ মাদারীপুরের শিবপুরে বাস খাদে, নিহত ১৭, আহত ৩০ কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন চিত্রনায়িকা মাহি তাহেরপুর পৌর আ.লীগের দলীয় পদ থেকে মুনসুর ও মেয়র কালামকে অব্যাহতি রাজশাহী বঙ্গবন্ধু কলেজে ১৭ শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ ধরে ফেলায় হাজিরা খাতা গায়েব জাতির পিতার মানবিকতা ও মানুষের প্রতি দরদ শিশুকালেই জানা গেছে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মদিন আজ জামিন পেলেন সাবেক এমপি আরজু
নিপাহ ভাইরাস নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৩-০২-২০২৩
নিপাহ ভাইরাস নিয়ে নতুন তথ্য দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, সারা দেশে নিপাহ ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আছে। নতুন কোনো রোগী এখন আর পাওয়া যাচ্ছে না। তবে এই রোগের চিকিৎসায় বক্ষব্যাধি হাসপাতালে একটা ইউনিট করা হয়েছে।

সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কক্ষে নিপা ভাইরাস পরিস্থিতিসহ স্বাস্থ্যসেবা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান তিনি।

নিপাহ ভাইরাসের চিকিৎসার প্রস্তুতি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের প্রস্তুতি হিসেবে বক্ষব‌্যধি হাসপাতালে একটা ইউনিট করা হয়েছে। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রও (আইসিইউ) তৈরি করা হয়েছে। যেন সেখানে নিপাহ বা এ ধরনের কোনো ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সঠিক চিকিৎসা পেতে পারে।

এর আগে গত ২৯ জানুয়ারি স্বাস্থ্যমন্ত্রী সচিবালয়ে সাংবাদিকদের জানান, চলতি বছর নিপাহ ভাইরাসে আটজন আক্রান্ত হয়েছেন। এরমধ্যে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুহার ৭০ শতাংশ।

গত বছরের চেয়ে এবার নিপাহ ভাইরাসের সংক্রমণটা বেশি বলেও ওইদিন জানিয়েছিলেন স্বাস্থ‌্যমন্ত্রী। পরে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ‌্যা বেড়ে ১০ জন হয়। এর মধ্যে মারা যায় সাতজন।

দেশে ২০০১ সালে প্রথম নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। সেই থেকে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন স্থান থেকে নিপাহ ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের খবর পাওয়া গেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, নিপাহ ভাইরাস একটি জুনোটিক ভাইরাস, অর্থাৎ প্রাণীর মাধ্যমে মানবদেহে আসে। তবে প্রাণীর দ্বারা দূষিত খাবার বা আক্রান্ত ব্যক্তি থেকেও ভাইরাসটি ছড়াতে পারে। সাধারণত বাদুড় ও শূকর এ রোগ ছড়ায়।

বিশেষ করে টেরোপোডিডা পরিবারের ফ্রুট ব্যাট এই ভাইরাসের ন্যাচারাল হোস্ট হিসেবে কাজ করে। এই ধরনের বাদুড় খেজুর বা তালের রস ও ফলমূল খেয়ে বেঁচে থাকে।

শেয়ার করুন