১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ০২:০৯:৩২ পূর্বাহ্ন
সেনাসমর্থিত সরকার মানব না’, আরও যা বললেন সমন্বয়কেরা
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৬-০৮-২০২৪
সেনাসমর্থিত সরকার মানব না’, আরও যা বললেন সমন্বয়কেরা

অভ্যুত্থানকারী ছাত্র-জনতা সমর্থিত বা প্রস্তাবিত সরকার ছাড়া আর কোনো ধরনের সরকারকে সমর্থন করবে না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সমন্বয়কেরা বলেছেন, সেনাসমর্থিত সরকার বা জরুরি অবস্থা দিয়ে রাষ্ট্রপতিশাসিত- এ ধরনের কোনো সরকারকে বিপ্লবী ছাত্র-জনতা গ্রহণ করবে না।

সোমবার রাতে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এসব কথা বলেছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। এ সময় অন্য সমন্বয়কদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সরকারের রূপরেখা দেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এর আগপর্যন্ত ছাত্র-জনতাকে শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে অবস্থানের আহ্বান জানায় তারা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘দল, মত ও ধর্ম নির্বিশেষে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ। কোনো ধরনের সাম্প্রদায়িক উসকানি, নাশকতা বা বিভাজনের চেষ্টা করা হলে মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা তা রুখে দেবে। মুক্তিকামী ছাত্র-জনতাকে সতর্ক থাকতে হবে এবং দেশের সম্পদ রক্ষা করতে হবে।’

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটানো হলো। এ অভ্যুত্থানকে আমরা আন্দোলনের শহিদ, হতাহত ও মুক্তিকামী ছাত্র-জনতাকে উৎসর্গ করছি। আমাদের এক দফা দাবিটি ছিল- স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের পতন ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ। আমরা মনে করি, কেবল ব্যক্তিকে সরালেই সমস্যার সমাধান হবে না। বরং যে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্য দিয়ে এ ধরনের ফ্যাসিবাদ তৈরি হয়, সেই কাঠামোরও বিলোপ করে একটি নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থা আমাদের তৈরি করতে হবে। সেই জায়গা থেকে শেখ হাসিনার পতন আমাদের আন্দোলনের প্রথম ধাপ, যেটি আমরা অর্জন করেছি। এখন দ্বিতীয় ধাপের দিকে আমাদের যেতে হবে।’

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তারা একটি 

শেয়ার করুন