০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, বুধবার, ০৩:০০:৫০ অপরাহ্ন
সিপিডি সবসময় স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে স্বাধীনভাবে চিন্তা করেছে
  • আপডেট করা হয়েছে : ০১-১২-২০২৪
সিপিডি সবসময় স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে স্বাধীনভাবে চিন্তা করেছে

সিপিডি সবসময় স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে স্বাধীনভাবে চিন্তা করেছে। সেইসঙ্গে দেশের স্বার্থে নীতিনির্ধারকদের বিভিন্ন সময়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করেছে।


রোববার সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এক ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। 


মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে ‘দ্য সিপিডি জার্নি: মেমোরেটিং থার্টি ইয়ারস অফ সিপিডি’ শিরোনামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।অধ্যাপক ইউনূস সিপিডির একজন ট্রাস্টি সদস্যও।


ড. ইউনূস বলেন, ৩০ বছরের দীর্ঘ যাত্রায় সিপিডি দেশ-বিদেশে স্বনামধন্য থিঙ্ক ট্যাঙ্ক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।সিপিডি সবসময় একটি গণতান্ত্রিক, ন্যায়ভিত্তিক ও জবাবদিহিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য সচেষ্ট থেকেছে।



তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষের সামগ্রিক অবস্থার পরিবর্তনে এবং দারিদ্র্য বিমোচনে আমি সারাজীবন ধরে যে চেষ্টা করেছি, তার প্রতিফলন আমি সবসময় সিপিডির কাজে দেখেছি।


সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে মনন সৃষ্টিতে সিপিডির গবেষণা ও জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম অশেষ ভূমিকা রেখেছে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই সংগঠনটি তাই তার কাছে সবসময়ই বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।


সিপিডি অতীতের মতো বুদ্ধিবৃত্তিক অবদান অব্যাহত রাখবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।


সিপিডির একজন প্রতিষ্ঠাকালীন ট্রাস্টি হিসেবে অধ্যাপক ইউনূস সংস্থাটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘আমি আজ বিশেষভাবে অভিনন্দন জানাই সিপিডির প্রতিষ্ঠাতা আমার শিক্ষক অধ্যাপক রেহমান সোবহানকে। তিনি দেশের বিভিন্ন সময়ে তার ব্যতিক্রমী ভূমিকা রেখে চলেছেন।’


তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে সংলাপের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে সিপিডি বিভিন্ন সময়ে নিয়মিত নীতি সংলাপের আয়োজন করে, যার অনেকগুলোতে আমি ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত থেকেছি।’


শেয়ার করুন