২১ নভেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:২৬:৪১ অপরাহ্ন
দেশে-বিদেশে অস্থির স্বর্ণের বাজার
  • আপডেট করা হয়েছে : ২১-০৮-২০২২
দেশে-বিদেশে অস্থির স্বর্ণের বাজার

বিশ্ববাজারে গেলো এক সপ্তাহে স্বর্ণের দামে বড় পতন হয়েছে। এক সপ্তাহেই প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ৫৫ ডলার বা ৩ শতাংশ কমে গেছে। স্বর্ণের পাশাপাশি বিশ্ববাজারে রুপা ও প্লাটিনামের দামেও বড় পতন হয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে রুপার দাম কমেছে প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ। আর প্লাটিনামের দাম কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ।


বিশ্ববাজারে দাম কমার প্রেক্ষিতে এরই মধ্যে দেশের বাজারেও স্বর্ণের দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। তবে বিশ্ববাজারে যে হারে দাম কমেছে, বাংলাদেশ কমানো হয়েছে তার থেকে কম হারে। সম্প্রতি দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কামানো হয়েছে ২ দশমিক ৭০ শতংশ।


গত সপ্তাহে বিশ্বেবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার আগে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১ হাজার ৮০১ দশমিক ৮২ ডলার। যা কমে এখন দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৪৬ দশমিক ৫০ ডলারে। অর্থাৎ এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম কমেছে ৫৫ দশমিক ৩২ ডলার বা ৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শুক্রবারেই কমেছে ১১ দশমিক ৭০ ডলার বা দশমিক ৬৭ শতাংশ।


অপরদিকে গত এক সপ্তাহে রুপার দাম ৮ দশমকি ৪২ শতাংশ কমে প্রতি আউন্স ১৯ দশমিক ৬ ডলারে নেমে এসেছে। এর মধ্যে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসেই দাম কমেছে ২ দশমিক ৩৭ শতাংশ। আর প্লাটিনামের দাম সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ। এতে প্রতি আউন্স প্লাটিনামের দাম দাঁড়িয়েছে ৮৯৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকায়।



তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। হুট করে স্বর্ণের দামে বড় উত্থান, এরপর আবার বড় দরপতনের ঘটনা ঘটছে গত কয়েক মাস ধরেই। যার প্রেক্ষিতে দেশের বাজারেও হুটহাট স্বর্ণের দাম বাড়ছে বা কমছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর গত ছয় মাসে দেশের বাজারে ১৭ বার স্বর্ণের দাম বাড়া বা কমার ঘটনা ঘটেছে।


স্বর্ণের দামের এমন অস্থিরতার বিষয়ে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ জাগো নিউজকে বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই এক ধরনের অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। ডলারের দাম ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশে স্বর্ণের দামের ওপর বিশ্ববাজারের পরিস্থিতির প্রভাব রয়েছে। তবে আমাদের মূলত নির্ভর করতে হয় স্থানীয় বাজারের ওপর। তাঁতীবাজারসহ স্থানীয় যেসব জায়গায় পাকা স্বর্ণ পাওয়া যায় তার ওপরেই মূলত আমাদের বাজার নির্ভর করে।


তিনি বলেন, সরকার আমাদের স্বর্ণ দেয় না। আবার আমদানির ক্ষেত্রে যেসব নীতিমালা আছে তাতে বৈধভাবে বাইরে থেকে খুব বেশি স্বর্ণ আমদানি করা যায় না। মূলত স্থানীয় বাজারে পাকা স্বর্ণের দাম বাড়লে আমরা দাম বাড়াই। একইভাবে পাকা স্বর্ণের দাম কমলে আমরা দাম কমাই। আমরা দাম সমন্বয়ের ক্ষেত্রে সবসময় আপডেট থাকার চেষ্টা করি। প্রয়োজন হলে দিনের দিন দাম সমন্বয় করতে আমরা প্রস্তুত আছি।


সর্বশেষ বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমার মধ্যে গত ১৮ আগস্ট দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমায় বাজুস। তবে এই দাম কমানোর কারণ হিসেবে বাজুস থেকে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম কমেছে।


বাজুসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ২ হাজার ২৭৫ টাকা কমিয়ে ৮২ হাজার ৫৬ টাকা করা হয়েছে। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ১৫৮ টাকা কমিয়ে ৭৮ হাজার ৩২৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৬৭ টাকা কমিয়ে ৬৭ হাজার ১২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৬৯২ টাকা কমিয়ে ৫৫ হাজার ২৮৭ টাকা করা হয়েছে। বর্তমানে এ দামেই দেশের বাজারে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে।


অবশ্য এই দাম কমানোর আগে ১০ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে চারবার স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়। এর মধ্যে ৭ আগস্ট ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৯৮৩ টাকা বাড়িয়ে ৮৪ হাজার ৩৩১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮৬৭ টাকা বাড়িয়ে ৮০ হাজার ৪৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫৭৫ টাকা বাড়িয়ে ৬৮ হাজার ৯৯৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা বাড়িয়ে ৫৬ হাজার ৯৭৯ টাকা করা হয়।



তার আগে ৪ আগস্ট ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে ৮২ হাজার ৩৪৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৪৯ টাকা বাড়িয়ে ৭৮ হাজার ৬১৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩৩ টাকা বাড়িয়ে ৬৭ হাজার ৪১৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৫২৫ টাকা বাড়িয়ে ৫৫ হাজার ৬৯৬ টাকা করা হয়।


এছাড়া ২৯ জুলাই ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৭৪১ টাকা বাড়িয়ে ৮১ হাজার ২৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৫৬৬ টাকা বাড়িয়ে ৭৭ হাজার ৫৬৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৯২৫ টাকা বাড়িয়ে ৬৬ হাজার ৪৮৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম ভরিতে ২ হাজার ৪৫০ টাকা বাড়িয়ে ৫৫ হাজার ১৭১ টাকা করা হয়।


এর দুদিন আগে ২৭ জুলাই সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৩৪১ টাকা বাড়িয়ে করা ৭৮ হাজার ৫৫৭ টাকা করা হয়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ২৮৪ টাকা বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৩৪১ টাকা বাড়িয়ে ৬৪ হাজার ৫৬০ টাকা করা হয়। সেসময় অপরিবর্তিত রাখা হয় সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম।


চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। রাশিয়া হামলা শুরুর পর প্রথম সপ্তাহেই বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ৪ দশমকি ৩৭ শতাংশ বা ৮২ দশমিক ৪৮ ডলার বেড়ে যায়। এতে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৯৭০ দশমিক শূন্য ৭ ডলারে উঠে যায়।


যার প্রেক্ষিতে ৩ মার্চ বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়। সেসময় সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ২৬৫ টাকা বাড়িয়ে করা হয় ৭৮ হাজার ২৬৫ হাজার টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৯১ টাকা বাড়িয়ে ৭৪ হাজার ৭৬৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৩৩৩ টাকা বাড়িয়ে ৬৪ হাজার ১৫২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ২১৬ টাকা বাড়িয়ে ৫৩ হাজার ৪২১ টাকা করা হয়।


দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর পর এক সপ্তাহের মধ্যে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম বেড়ে দুই হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। ফলে ৯ মার্চ দেশের বাজারে আবার বাড়ানো হয় স্বর্ণের দাম। এ দফায় ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়িয়ে করা হয় ৭৯ হাজার ৩১৫ হাজার টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩৩ টাকা বাড়িয়ে ৭৫ হাজার ৬৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৮১৬ টাকা বাড়িয়ে ৬৪ হাজার ৯৬৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৬৪২ টাকা বাড়িয়ে ৫৪ হাজার ৬২ টাকা করা হয়।


অবশ্য এরপর বিশ্ববাজারে টানা দরপতনের মধ্যে পড়ে স্বর্ণ। ফলে ১৬ মার্চ এবং ২২ মার্চ দু’দফায় দেশের বাজারে দাম কমানো হয়। এর মধ্যে ২২ মার্চ সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়ে করা হয় ৭৭ হাজার ৯৯ টাকা।


এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়ে ৭৩ হাজার ৬০০ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৯৩৩ টাকা কমিয়ে ৬৩ হাজার ১০২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৪৫৮ টাকা কমিয়ে ৫২ হাজার ৬০৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়।



এরপর রোজা শুরু হলে দেশের বাজারে ঈদকেন্দ্রিক স্বর্ণালংকার বিক্রি কিছুটা বেড়ে যায়। যার প্রভাব পড়ে দামেও। বিশ্ববাজারে খুব একটা দাম না বাড়লেও ১২ এপ্রিল সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে ৭৮ হাজার ৮৪৯ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস।


এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭৪৯ টাকা বাড়িয়ে ৭৫ হাজার ৩৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৪৫৮ টাকা বাড়িয়ে ৬৪ হাজার ৫৬০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ১ হাজার ২২৪ টাকা বাড়িয়ে করা হয় ৫৩ হাজার ৮২৯ টাকা।


তবে বিশ্ববাজারে দাম কমার প্রবণতা দেখা দিলে ২৬ এপ্রিল আবার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানো হয়। সেসময় সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৯৯১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫৮ টাকা কমানো হয়।


আর ঈদের পর এক সপ্তাহ না যেতেই ১১ মে আর এক দফা স্বর্ণের দাম কমানো হয়। সেসময় ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে করা হয় ৭৬ হাজার ৫১৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে ৭৩ হাজার ১৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৯৩৩ টাকা কমিয়ে ৬২ হাজার ৬৩৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ৮৭৬ টাকা কমিয়ে করা হয় ৫২ হাজার ১৯৬ টাকা।


তবে ২২ মে আবার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়। ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৪ হাজার ১৯৯ টাকা বাড়িয়ে করা হয় ৮২ হাজার ৪৬৫ টাকা। আর ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৪ হাজার ২৪ টাকা বাড়িয়ে ৭৮ হাজার ৭৩২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৩ হাজার ৫০০ টাকা বাড়িয়ে ৬৭ হাজার ৫৩৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৮৫৭ টাকা বাড়িয়ে ৫৬ হাজার ২২০ টাকা করা হয়।


অবশ্য ওই দাম বাড়ানোর চার দিনের মাথায় দেশের বাজারে আবার স্বর্ণের দাম কমানো হয়। ২৬ মে ২২ ক্যারেটের ভরিপ্রতি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৯১৭ টাকা কমিয়ে ৭৯ হাজার ৫৪৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ২ হাজার ৭৯৯ টাকা কমিয়ে ৭৫ হাজার ৯৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ২ হাজার ৪৯৯ টাকা কমিয়ে ৬৫ হাজার ৮৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম এক হাজার ৯৮২ টাকা কমিয়ে ৫৪ হাজার ২৩৮ টাকা করা হয়।



জুলাই মাসের ৭ তারিখে আরেক দফা স্বর্ণের দাম কমায় বাজুস। সেসময় সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে ৭৮ হাজার ৩৮২ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়ে ৭৪ হাজার ৮৮৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৯৩৩ টাকা কমিয়ে ৬৪ হাজার ১৫২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ৭৫৯ টাকা কমিয়ে ৫৩ হাজার ৪৭৯ টাকা করা হয়।


এরপর ১৭ জুলাই দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আরও এক দফা কমানো হয়। সেসময় সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে করা হয় ৭৭ হাজার ২১৬ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ১৬৭ টাকা কমিয়ে ৭৩ হাজার ৭১৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম ৯৩৩ টাকা কমিয়ে ৬৩ হাজার ২১৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরির দাম ৭৫৮ টাকা কমিয়ে ৫২ হাজার ৭২১ টাকা করা হয়।

শেয়ার করুন