২৯ এপ্রিল ২০২৪, সোমবার, ১২:২৪:৪৯ পূর্বাহ্ন
বেলারুশে পারমাণবিক অস্ত্র পাঠাল পুতিন
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৭-০৬-২০২৩
বেলারুশে পারমাণবিক অস্ত্র পাঠাল পুতিন

রাশিয়া ট্যাকটিক্যাল পরমাণু অস্ত্র পাঠাচ্ছে বেলারুশে। এরই মধ্য প্রথম চালানের অস্ত্র পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। রাশিয়া আক্রমণের শিকার হলেই শুধু এসব অস্ত্র ব্যবহার করা হবে বলেও জানিয়েছেন পুতিন। খবর বিবিসির।


তবে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো পরিকল্পনা বা ইঙ্গিত নেই। পুতিনের মন্তব্যের পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেছেন, ‘রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে এমন কোনো ইঙ্গিত আমরা দেখতে পাচ্ছি না।’


রাশিয়ার মিত্র দেশগুলোর মধ্য বেলারুশ একটি। দেশটি ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত সব রকমের সাহাজ্য করে আসছে।


পারমাণবিক অস্ত্র স্থানান্তরের কাজ গ্রীষ্মের আগেই শেষ হবে বলে জানিয়েছেন পুতিন। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামে বক্তৃতার পরে এক প্রশ্নের উত্তরে পুতিন বলেন, ‘এটি রাশিয়ার কৌশলগত প্রক্রিয়ার অংশ। কৌশলগতভাবে আমাদের হারাতে চায় যারা তাঁদের জন্য এটি সতর্কবাতা।’


ফোরামের মডারেটরকে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে পুতিন বলেন, ‘কেন আমরা সমগ্র বিশ্বকে হুমকি দেব? আমি আগেই বলেছি, রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়ার মতো চরম পরিস্থিতি সৃষ্টি হলেই এসব অস্ত্র ব্যবহার হতে পারে।’


ট্যাকটিক্যাল পারমাণবিক অস্ত্র হলো ছোট পারমাণবিক অস্ত্র। যেগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে ছোট হামলার জন্য ব্যবহার করা হয়। এগুলো ব্যাপক তেজস্ক্রিয়তা না ছড়িয়ে নির্দিষ্ট এলাকায় শত্রুর লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম। এগুলোর ওজন এক কিলো টন বা তার কম হতে পারে। সবচেয়ে বড়গুলো ১০০ কিলোটনের মতো বড় হতে পারে। আর ১৯৪৫ সালে হিরোশিমায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে পারমাণবিক বোমা ফেলেছিল, তা ছিল ১৫ কিলোটন।


বেলারুশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টিভি রাসিয়া-১-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘রাশিয়া থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমাণবিক বোমা আমাদের কাছে পৌঁছেছে। বোমাগুলো হিরোশিমা ও নাগাসাকির তুলনায় তিন গুণ বেশি শক্তিশালী।’ সাক্ষাৎকারটি বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেল্টার টেলিগ্রাম চ্যানেলে পোস্ট করা হয়েছে।


বেলারুশে পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন নিয়ে উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দেশটির সরকারবিরোধী নেত্রী সোয়েতলেনা তিখানোভস্কায়া। তিনি ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর বেলারুশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তিখানোভস্কায়া বলেন, প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর মতো একজন উন্মাদ একনায়কের হাতে রুশ পারমাণবিক অস্ত্র পড়লে তা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে।


রাশিয়া ট্যাকটিক্যাল পরমাণু অস্ত্র পাঠাচ্ছে বেলারুশে। এরই মধ্য প্রথম চালানের অস্ত্র পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। রাশিয়া আক্রমণের শিকার হলেই শুধু এসব অস্ত্র ব্যবহার করা হবে বলেও জানিয়েছেন পুতিন। খবর বিবিসির।


তবে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো পরিকল্পনা বা ইঙ্গিত নেই। পুতিনের মন্তব্যের পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেছেন, ‘রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে এমন কোনো ইঙ্গিত আমরা দেখতে পাচ্ছি না।’


রাশিয়ার মিত্র দেশগুলোর মধ্য বেলারুশ একটি। দেশটি ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত সব রকমের সাহাজ্য করে আসছে।


পারমাণবিক অস্ত্র স্থানান্তরের কাজ গ্রীষ্মের আগেই শেষ হবে বলে জানিয়েছেন পুতিন। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামে বক্তৃতার পরে এক প্রশ্নের উত্তরে পুতিন বলেন, ‘এটি রাশিয়ার কৌশলগত প্রক্রিয়ার অংশ। কৌশলগতভাবে আমাদের হারাতে চায় যারা তাঁদের জন্য এটি সতর্কবাতা।’


ফোরামের মডারেটরকে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে পুতিন বলেন, ‘কেন আমরা সমগ্র বিশ্বকে হুমকি দেব? আমি আগেই বলেছি, রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়ার মতো চরম পরিস্থিতি সৃষ্টি হলেই এসব অস্ত্র ব্যবহার হতে পারে।’


ট্যাকটিক্যাল পারমাণবিক অস্ত্র হলো ছোট পারমাণবিক অস্ত্র। যেগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে ছোট হামলার জন্য ব্যবহার করা হয়। এগুলো ব্যাপক তেজস্ক্রিয়তা না ছড়িয়ে নির্দিষ্ট এলাকায় শত্রুর লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে সক্ষম। এগুলোর ওজন এক কিলো টন বা তার কম হতে পারে। সবচেয়ে বড়গুলো ১০০ কিলোটনের মতো বড় হতে পারে। আর ১৯৪৫ সালে হিরোশিমায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে পারমাণবিক বোমা ফেলেছিল, তা ছিল ১৫ কিলোটন।


বেলারুশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টিভি রাসিয়া-১-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘রাশিয়া থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমাণবিক বোমা আমাদের কাছে পৌঁছেছে। বোমাগুলো হিরোশিমা ও নাগাসাকির তুলনায় তিন গুণ বেশি শক্তিশালী।’ সাক্ষাৎকারটি বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেল্টার টেলিগ্রাম চ্যানেলে পোস্ট করা হয়েছে।


বেলারুশে পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন নিয়ে উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দেশটির সরকারবিরোধী নেত্রী সোয়েতলেনা তিখানোভস্কায়া। তিনি ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর বেলারুশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তিখানোভস্কায়া বলেন, প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর মতো একজন উন্মাদ একনায়কের হাতে রুশ পারমাণবিক অস্ত্র পড়লে তা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে।


শেয়ার করুন