০১ অক্টোবর ২০২৩, রবিবার, ০৫:৪৭:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
এমটিএফই কেলেঙ্কারি: দায় কার রাজশাহী ও নওগাঁর ২ গ্রামে যাচ্ছে শহরের সুবিধা বিশ্বে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমলেও দেশে বাড়ছে নির্বাচনে বিএনপি আসুক বা না আসুক—বিকল্প রেখে আওয়ামী লীগের ভোটের ছক রাজশাহীতে 'আইসিটি ইন এডুকেশন লিটারেসি ট্রাবলস্যুটিং ও মেইনটেনেন্স 'বিষয়ক ১০ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী বেনাপোল কাস্টমসের ১৯ কেজি সোনা চুরি: সাক্ষ্য গ্রহণেই আটকা বিচার ২০৪০ সালে শীর্ষ ২০ অর্থনীতির একটি হবে বাংলাদেশ আ.লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বিলবোর্ড ব্যানার খুলে ফেলার অভিযোগ এবার সত্যিই মারা গেছেন বাংলাদেশের সাবেক কোচ হিথ স্ট্রিক ১৭ ব্যাংককে ৫০ হাজার কোটির বিশেষ সুবিধা
চাঁদে পানি সৃষ্টি করছে পৃথিবীর ইলেকট্রন, দাবি বিজ্ঞানীদের
  • আপডেট করা হয়েছে : ১৬-০৯-২০২৩
চাঁদে পানি সৃষ্টি করছে পৃথিবীর ইলেকট্রন, দাবি বিজ্ঞানীদের

২০০৮ সালে ভারতের পাঠানো চন্দ্রযান-১ থেকে পাওয়া ডেটা বিশ্লেষণ করে যুক্তরাষ্ট্রের মানোয়ার হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকে দাবি করছেন, পৃথিবীর ইলেকট্রন চাঁদের আবহাওয়ায় অবদান রাখছে। এমনকি এই ইলেকট্রন চাঁদে পানিও সৃষ্টি করছে। এ বিষয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন নেচার অ্যাস্ট্রোনমি জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। আজ শুক্রবার নিউজউইকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ম্যাগনেটোস্ফিয়ার নামে একটি বল বা চৌম্বকক্ষেত্র পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে। এটি সূর্যের ক্ষতিকারক বিকিরণ থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে। এই চৌম্বকক্ষেত্রটি পৃথিবীর রাতের অংশে একটি লম্বা লেজ তৈরি করে। লেজটি উচ্চ-শক্তির ইলেকট্রন এবং আয়ন দ্বারা গঠিত, যা মূলত পৃথিবী ও সৌরবায়ু থেকে উৎসারিত হয়। এই সৌরবায়ু পরে চন্দ্রপৃষ্ঠে ভ্রমণ করে এবং এটিকে ঘিরে ফেলে। বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন, সৌরবায়ুর দ্বারা বহন করা ইলেকট্রনগুলো চাঁদে জল সৃষ্টির প্রাথমিক উপায়গুলোর মধ্যে একটি। ইলেকট্রন চন্দ্রপৃষ্ঠে শিলা বা খনিজগুলো ভেঙে ফেলছে বা দ্রবীভূত করছে। গবেষকেরা বলছেন, চাঁদে জলের ঘনত্ব জানা, তার গঠন এবং বিবর্তন বোঝার জন্য এবং ভবিষ্যতের মানব অনুসন্ধানে পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নতুন অনুসন্ধানটি চাঁদের স্থায়ীভাবে ছায়াযুক্ত অঞ্চলে পূর্বে আবিষ্কৃত জলের বরফের উৎস ব্যাখ্যা করতেও সাহায্য করতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা। চাঁদে পানির অণু আবিষ্কারে চন্দ্রযান-১ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। ২০০৮ সালে চালু হওয়া মিশনটি ছিল চন্দ্রযান কর্মসূচির অধীনে প্রথম ভারতীয় চন্দ্র অনুসন্ধান। 

শেয়ার করুন