নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, আরিপওতে সশস্ত্র বাহিনীর সংঙ্গায় সেনাবাহিনী থাকলেও ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বহাল থাকবে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের অধীনেই। তবে বিষয়টি আরপিওর সাথে অসামঞ্জস্য তৈরি করবে না।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান তিনি।
ইসি সচিব জানান, নির্বাচনের সময়ে কীভাবে কাজ হবে সেই নির্দেশনা দিবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইসির কাজ হবে মনিটর করা। মোবাইল টিম ও সেন্ট্রাল রিজার্ভ টিমসহ ৩ ভাগে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন হবে। সংখ্যা নির্ভর করবে মাঠের পরিস্থিতির উপর।
তিনি আরও জানান, অপতথ্য রোধে সোশ্যাল মিডিয়া পর্যবেক্ষণে সাইবার সিকিউরিটি সেল গঠন করা হবে। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের কাছ থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আতিথেয়তা নেবে না বলে সতর্ক করা হয় বৈঠকে। তবে মাঠে কত পরিমাণ সদস্য মোতায়েন হবে সেটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

