উইকেট না হারানোর ভয়ে সাবধানী শুরু করেছিল পাকিস্তান। উইকেট বাঁচিয়ে রেখে পরে সুযোগ বুঝে মারকুটে ইনিংস খেলে সংগ্রহ বাড়িয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা ছিল।
সেই পরিকল্পনায় প্রথম তিন ওভারে কোনো বাউন্ডারিই হাঁকাননি দুই ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজম।
যে কারণে রানও ওঠে ধীরগতিতে। তিন ওভারে আসে কেবল ১৬। কিন্তু পরিকল্পনা ভেস্তেই হলে দ্রুত ২ উইকেট পতনে।
রিজওয়ান ও হারিসকে হারিয়ে চাপেই পড়ে যায় পাকিস্তান। পাওয়া প্লেতে আসে মাত্র ৩৯ রান।
হারিসের বিদায়ে ওপেনার বাবরের সঙ্গী হন শান মাসুদ। ১০ ওভার শেষে পাকিস্তানের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২ উইকেট হারিয়ে ৬৮ রান।
এবার পারলেন না বাবর আজমও। ১২তম ওভারের প্রথম বলেই পাকিস্তান অধিনায়ককে সাজঘরে ফেরালেন আদিল রশিদ। বাবর আজম থামলেন দুই বাউন্ডারিতে ২৮ বলে ৩২ রানে।
এটি রশিদের দ্বিতীয় শিকার।
এর দুই ওভার আগে স্পিনার আদিল রশিদের হাতে বল তুলে দেন জস বাটলার। অধিনায়ককে নিরাশ করেননি তিনি। তার ঝুলিয়ে দেওয়া বলে উইকেট থেকে বেরিয়ে এসে উড়িয়ে মারেন হারিস। কিন্তু টাইমিং হয়নি ঠিকঠাক। লং-অনে সহজ ক্যাচ নেন বেন স্টোকস।
১ চারে ১২ বলে ৮ রান করেই বিদায় নিলেন হারিস।
খেলার এ পর্যায়ে পাকিস্তানের সংগ্রহ ১১ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮৪ রান।