২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শুক্রবার, ০৬:২৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
এমটিএফই কেলেঙ্কারি: দায় কার রাজশাহী ও নওগাঁর ২ গ্রামে যাচ্ছে শহরের সুবিধা বিশ্বে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমলেও দেশে বাড়ছে নির্বাচনে বিএনপি আসুক বা না আসুক—বিকল্প রেখে আওয়ামী লীগের ভোটের ছক রাজশাহীতে 'আইসিটি ইন এডুকেশন লিটারেসি ট্রাবলস্যুটিং ও মেইনটেনেন্স 'বিষয়ক ১০ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী বেনাপোল কাস্টমসের ১৯ কেজি সোনা চুরি: সাক্ষ্য গ্রহণেই আটকা বিচার ২০৪০ সালে শীর্ষ ২০ অর্থনীতির একটি হবে বাংলাদেশ আ.লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বিলবোর্ড ব্যানার খুলে ফেলার অভিযোগ এবার সত্যিই মারা গেছেন বাংলাদেশের সাবেক কোচ হিথ স্ট্রিক ১৭ ব্যাংককে ৫০ হাজার কোটির বিশেষ সুবিধা
বাখমুতে অগ্রসর হয়েছে ইউক্রেনীয় সেনারা
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৬-০৬-২০২৩
বাখমুতে অগ্রসর হয়েছে ইউক্রেনীয় সেনারা

ইউক্রেনীয় বাহিনী বাখমুতের চারপাশে অগ্রসর হয়েছে। দেশটির উপ-প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হানা মালিয়ার এ তথ্য নিশ্চিত করেন। পূর্ব এই শহরটিকে লড়াইয়ের কেন্দ্রস্থল হিসেবে বর্ণনা করেছেন তিনি। তবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত পাল্টা আক্রমণ শুরু হয়েছে কি না তা তিনি নিশ্চিত করেননি।

এদিকে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী বলছে, তারা সোমবার পূর্ব দোনেৎস্ক অঞ্চলে ইউক্রেনের একটি বড় হামলা প্রতিহত করেছে। দোনেস্কের দক্ষিণ অঞ্চলের সামনের পাঁচটি পয়েন্টে একটি বড় ইউক্রেনীয় হামলা ব্যর্থ করার পাশাপাশি শত শত কিয়েভপন্থি সেনাকে হত্যা কারার দাবি করেছে রাশিয়া।

তবে যে হামলাকে ঠেকিয়ে দেওয়ার কথা রাশিয়া বলছে তা ইউক্রেনের পাল্টা হামলার অঙ্গীকারের অংশ ছিল কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়। কারণ সম্প্রতি নিজেদের দখলকৃত অঞ্চল পুনরুদ্ধার করতে পাল্টা হামলার ঘোষাণা দিয়েছে ইউক্রেন। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেন ছয়টি যান্ত্রিক ও দুটি ট্যাঙ্ক ব্যাটালিয়ন দিয়ে দক্ষিণ দোনেস্কে আক্রমণ করে।

অপরদিকে বাখমুত কয়েক মাস ধরে ভয়ঙ্কর লড়াইয়ের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। কৌশলগত ভাবে কিয়েভ এবং মস্কো উভয়ের কাছে প্রতীকীভাবে এর গুরুত্ব রয়েছে। ইউক্রেন ও রাশিয়া যেসব দাবি করছে সেগুলো স্বাধীন ভাবে যাচাই করা সম্ভব হয়নি।

মঙ্গলবার ভোরে পুরো ইউক্রেন জুড়েই বিমান হামলার সতর্কতা সাইরেন সক্রিয় থাকতে দেখা গেছে। কিয়েভের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানীতে বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু রয়েছে।

সোমবার সামাজিক মাধ্যমের এক পোস্টে মালিয়ার বলেন, কঠোর প্রতিরোধ এবং শত্রুরা নিজেদের অবস্থান ধরে রাখার চেষ্টা করার পরেও আমাদের সামরিক ইউনিটগুলো লড়াইয়ের সময় বিভিন্ন দিকে অগ্রসর হয়েছে।

তিনি বলেন, ওরিখোভো-ভাসুলিভকা এবং প্যারাসকোভিভকাতে ইউক্রেনীয় সৈন্যরা ২০০ মিটার থেকে ১৬০০ মিটার এলাকায় অগ্রসর হয়েছে। এছাড়া ইভানিভস্কে এবং ক্লিশচিভকাতে তারা ১০০ মিটার থেকে ৭০০ মিটার এলাকার মধ্যে অগ্রসর হয়েছে।

শেয়ার করুন