২১ নভেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:৩৪:০৬ অপরাহ্ন
বয়সে একটু পিছিয়ে থাকলেও অনভিজ্ঞ নয় বাংলাদেশ
  • আপডেট করা হয়েছে : ২৪-০৮-২০২৩
বয়সে একটু পিছিয়ে থাকলেও অনভিজ্ঞ নয় বাংলাদেশ

এশিয়া কাপ মর্যাদাপূর্ণ এক টুর্নামেন্ট হলেও এবার বিশ্বকাপের আগে এশিয়ার দলগুলোর কাছে এটি হয়ে দাঁড়িয়েছে মহড়ার বড় মঞ্চও। আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কা বাদে টুর্নামেন্টের বাকি চারটি ক্রিকেট বোর্ড এরই মধ্যে স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশ গত ছয়-সাত বছরে বেশির ভাগ সময়ই এগিয়ে থেকেছে। এবার এশিয়া কাপে অবশ্য এখানে একটু পিছিয়েই থাকছে।


এশিয়া কাপে ভারতের খেলোয়াড়েরা বয়স কিংবা ম্যাচের অভিজ্ঞতায় সবচেয়ে এগিয়ে। ভারতীয় ক্রিকেটারদের গড় বয়স ২৯.২ বছর। ভারতীয় দল থাকা খেলোয়াড়দের সম্মিলিত ওয়ানডে ম্যাচের সংখ্যা ১৩১৩, গড়ে ৭৭.২৩টি ম্যাচ খেলেছেন তাদের ক্রিকেটাররা। সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছেন বিরাট কোহলি—২৭৫। অধিনায়ক রোহিত শর্মা খেলেছেন ২৪৪ ম্যাচ। ১৭ জনের দলে সাত ক্রিকেটার পেরিয়েছেন ৩০ বছর। সর্বকনিষ্ঠ ২১ বছর বয়সী তিলক ভার্মা, যিনি এখনো ওয়ানডে অভিষেকের অপেক্ষায়। 


বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের গড় বয়স ২৬.৩ বছর। এশিয়া কাপের বাংলাদেশ দলে থাকা খেলোয়াড়দের সম্মিলিত ম্যাচের সংখ্যা ৮৯১। ক্রিকেটাররা গড় খেলেছেন ৫২.৪১ ম্যাচ। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে বয়সে সবচেয়ে এগিয়ে সাকিব আল হাসান (৩৬ বছর ১৪১ দিন) ম্যাচের সংখ্যায় আবার মুশফিক এগিয়ে। এখন পর্যন্ত ২৫১ ওয়ানডে খেলেছেন এই ব্যাটার। সাকিব খেলেছেন ২৩৫ ওয়ানডে।

পাকিস্তান দলের বয়সের গড় ২৬.৯ বছর। বাবররা খেলেছেন গড়ে ৩১.১১ ম্যাচ। আফগানিস্তান এখনো দল ঘোষণা না করলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে চলতি ওয়ানডে সিরিজের দল নিয়েই এশিয়া কাপ খেলতে পারে তারা। তাদের ১৬ জনের দলের বয়সের গড় ২৪.৫ বছর। এবার এশিয়া কাপে সবচেয়ে অনভিজ্ঞ ও তরুণ দল হচ্ছে নেপাল। প্রথমবার এশিয়া কাপ খেলতে আসা নেপাল দলের ক্রিকেটারদের গড় বয়স ২৩ বছর।


শেয়ার করুন