বৃষ্টির কারণে ম্যাচ প্রায় দুই ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়। খেলার মধ্যে আসে দুই বার বৃষ্টি। বৃষ্টি শেষে আবার উঠল রোদ। তবে এবার আর মাঠে ফেরা হলো না ক্রিকেটারদের। দুই অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ও নিকোলাস পুরানের সঙ্গে কথা বলে ম্যাচের ইতি টেনে দিলেন দুই আম্পায়ার!
ভেজা মাঠ ও বৃষ্টির জন্য নির্ধারিত সময়ের সোয়া এক ঘণ্টা পর খেলা শুরু হয়। ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে হয় ১৬। বাংলাদেশ ইনিংসে প্রথম দফায় বৃষ্টিতে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে ২ ওভার।
তবে শেষ পর্যন্ত ১৪ ওভার খেলতে পারেনি সফরকারীরা। ১৩ ওভার শেষে বৃষ্টি নামলে তাদের ইনিংস শেষ হয় সেখানেই। টাইগারদের সংগ্রহ ছিল ৮ ইউকেটে ১০৫ রান।
তখনও বোঝা যায়নি, ম্যাচই শেষ হতে যাচ্ছে এখানে। বাংলাদেশ ফিল্ডিং নামার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তবে এর আগেই মাহমুদউল্লাহ ও পুরানের সঙ্গে কথা বলে ম্যাচের ইতি টেনে দেন দুই আম্পায়ার।
এর আগে প্রথম ৬ ওভারে ২ উইকেটে ৫৬ রানের দৃঢ় ভিতের উপর দাঁড়ানো বাংলাদেশ পারেনি ঠিকভাবে নিজেদের ইনিংস এগিয়ে নিতে। বরং এক পর্যায়ে ২১ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়ে ভীষণ বিপদে পড়ে যায় তারা। সেখান থেকে নুরুল হাসান সোহানের ক্যামিও ইনিংসে একশ ছাড়ায় বাংলাদেশের রান।
সেটা নিয়ে কতটা লড়াই করা সম্ভব ছিল, সেটা জানতে দিল না বৃষ্টি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ১৩ ওভারে ১০৫/৮ (মুনিম ২, এনামুল ১৬, সাকিব ২৯, লিটন ৯, মাহমুদউল্লাহ ৮, আফিফ ০, সোহান ২৫, মেহেদি ১, নাসুম ৭*, শরিফুল ০*; আকিল ৩-০-২২-১, শেফার্ড ৩-০-২১-৩, ম্যাককয় ২-০-১৬-১, স্মিথ ২-০-২২-১, ওয়ালশ জুনিয়র ৩-০-২৪-২)