০৩ অক্টোবর ২০২৩, মঙ্গলবার, ১২:১৪:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
এমটিএফই কেলেঙ্কারি: দায় কার রাজশাহী ও নওগাঁর ২ গ্রামে যাচ্ছে শহরের সুবিধা বিশ্বে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমলেও দেশে বাড়ছে নির্বাচনে বিএনপি আসুক বা না আসুক—বিকল্প রেখে আওয়ামী লীগের ভোটের ছক রাজশাহীতে 'আইসিটি ইন এডুকেশন লিটারেসি ট্রাবলস্যুটিং ও মেইনটেনেন্স 'বিষয়ক ১০ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী বেনাপোল কাস্টমসের ১৯ কেজি সোনা চুরি: সাক্ষ্য গ্রহণেই আটকা বিচার ২০৪০ সালে শীর্ষ ২০ অর্থনীতির একটি হবে বাংলাদেশ আ.লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বিলবোর্ড ব্যানার খুলে ফেলার অভিযোগ এবার সত্যিই মারা গেছেন বাংলাদেশের সাবেক কোচ হিথ স্ট্রিক ১৭ ব্যাংককে ৫০ হাজার কোটির বিশেষ সুবিধা
নওগাঁয় তুলসীগঙ্গা ব্রীজের পাশে মাটি ভরাটে ড্রেনেজ বন্ধ' মার্কেট নির্মান
  • আপডেট করা হয়েছে : ০৯-১০-২০২২
নওগাঁয় তুলসীগঙ্গা ব্রীজের পাশে মাটি ভরাটে ড্রেনেজ বন্ধ' মার্কেট নির্মান

নওগাঁর তুলসীগঙ্গা ব্রীজের পাশে মাটি ভরাট করে ড্রেনেজ ব্যবস্থা বন্ধ করে মার্কেট নির্মান করেন, সুরমা মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিঃ এর ব্যবস্থাপ সবেদুল ইসলাম রনি। এতে জলাবদ্ধতায় হুমকির মুখে প্রায় ৩০টি বাড়ি ঘর, এবিষয়ে ভুক্তভোগীদের গণসাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র জেলা প্রশাসক ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর করেছেন। 


অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নওগাঁর সদর উপজেলার পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের চকরামপুর গ্রামের মোল্লা পাড়ার নওগাঁ-সান্তাহার সড়কের উত্তর পার্শ্বস্থ পাকা ড্রেন ও দুইটি সরকারী কার্লভাট ব্রিজ দিয়ে খ্রিষ্টান মিশনের সামনে বরাবর তুলশীগঙ্গা নদীতে প্রবাহিত হতো কিন্তু গত দুই বছর যাবৎ মোঃ সবেদুল ইসলাম রনি তুলশীগঙ্গা নদীর তীরবর্তী পূর্ব পাশ্বের নদীর নিচু জমি দখল করে মাটি ভরাট করায় ড্রেনের মুখ বন্ধ হয়ে যায়। একারণে মহল্লার প্রায় ৩০টি বাড়ীতে জলাবদ্ধতা দেখা দেয় এবং ২০টি আধাপাকা বাড়ী ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এছাড়াও প্রায় ১০ বিঘা আবাদি জমি পানিতে তলিয়ে যায়। এবং গ্রামবাসী বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। দীর্ঘদিন ধরে তাগাদা দিয়েও প্রভাবশালী হওয়ায় কোন পদক্ষেপ নেননি সবেদুল ইসলাম রনি, তিনি ড্রেনের মুখ বন্ধ করে মার্কেট নির্মান করে নদীতে পানি নিষ্কাশন ব্যাহত করছে।


অভিযোগে তারা দাবী করেন, মহল্লার সাধারন মানুষের মানবেতর জীবন যাপনের কথা বিবেচনা করে বন্ধ ড্রেনের মুখ থেকে নদী পর্যন্ত আনুমানিক ১২০ ফিট ড্রেন পুনঃ সংস্কারের এবং অত্র এলাকার মানুষের জীবনের নিরাপত্তা বিধানকল্পে ব্যবস্থা গ্রহনের।


এবিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মাহবুবুর রহমান, ইউসুফ, ডেইজিসহ অন্যান্যরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি করে বলেন, এখানে সামান্য বৃষ্টিতেই পানি জমে যায়। তখন আমাদের রান্না করাসহ সন্তান গবাদিপশু নিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এ অবস্থা থেকে আমরা মুক্তি চাই।

শেয়ার করুন