নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে সোয়া ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানিয়েছে, এমভি তাশরিফ-৪ লঞ্চটি ঘাটে বেঁধে রাখা ছিল। ফারহান-৬ সেটিকে ধাক্কা দিলে তাশরিফের রশি ছিঁড়ে রশির আঘাতে পন্টুনে থাকা পাঁজ যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
সদরঘাট লঞ্চঘাটের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ১১নং পন্টুনের সামনে এমভি তাশরিফ-৪ ও এমভি পূবালী-১ নামে দুটি লঞ্চ রশি দিয়ে পন্টুনে বাঁধা ছিল। লঞ্চ দুটির মাঝখান দিয়ে ফারহান-৬ নামে আরেকটি লঞ্চ প্রবেশ করানোর সময় ভোলাগামী তাসরিফ-৪ লঞ্চের রশি ছিঁড়ে গেলে যাত্রীরা লঞ্চে উঠার সময় হতাহতের এ ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে তিনজন পুরুষ, একজন নারী ও একজন শিশু।
ঢাকা নদী বন্দর সদরঘাটের ট্রাফিকের যুগ্ম কমিশনার জয়নাল আবেদীন যুগান্তরকে জানান, দুর্ঘটনায় আহত বেশ কয়েকজনকে উদ্ধার করে রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।