বৈঠকে নৌবাহিনী, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি), আনসার ও টানেলের (ওএন্ডএম) অপারেটরদের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২০২৩ সালের ২ অক্টোবর থেকে টানেল উদ্বোধনের পর নৌবাহিনীকে টানেলের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং নগর পুলিশ দুর্ঘটনা এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে টানেল খোলার আগে সিএমপি এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিত টানেলের ভেতর উদ্ধার অভিযানে ব্যবহৃত তাদের যানবাহনকে টোল ছাড়া চলাচলের অনুমোদন দেওয়ার অনুরোধ করেছিলেন। এমনকি সিএমপি প্রস্তাবটি বিবেচনার জন্য বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষকে আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠিয়েছিল। গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর প্রস্তুতি সভাতেও সেতু বিভাগের সচিব মো. মনজুর হোসেনের কাছে টোলমুক্ত চলাচলের কথা তুলে ধরেছিলেন সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়। কিন্তু এতদিন টানেলে প্রবেশ করতে অনান্য গাড়ির মতোই টোল পরিশোধ করে আসছিল পতেঙ্গা ও কর্ণফুলী থানা পুলিশ।