জনগণ করোনার বুস্টার ডোজ নতিে এগয়িে আসছে না। এখন র্পযন্ত ২০ শতাংশ মানুষকওে বুস্টার ডোজরে আওতায় আনা যায়ন।ি এরই মাঝে বুস্টার ডোজ দওেয়ার লক্ষ্যে একদনিে প্রায় ৭৫ লাখ মানুষকে টকিা দওেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করছেে সরকার।
সোমবার (১৮ জুলাই) মহাখালীর স্বাস্থ্য অধদিপ্তররে কনফারন্সে রুমে আয়োজতি সংবাদ সম্মলেনে স্বাস্থ্য ও পরবিার কল্যাণ মন্ত্রী জাহদি মালকে এসব কথা বলনে।
তনিি জানান, মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) সকাল ৯টা থকেে শুরু হয়ে বকিলে ৪টা র্পযন্ত চলবে বুস্টার ডোজ দবিসরে ক্যাম্পইেন। সুষ্ঠুভাবে টকিা প্রদানরে লক্ষ্যে সারাদশেে ১৬ হাজার ১৮১টি টকিাকন্দ্রেরে (৬২৩টি স্থায়ী ও ১৫ হাজার ৫৫৮টি অস্থায়ী) ব্যবস্থা করা হয়ছে।ে
সংবাদ সম্মলেনে জানানো হয়, ক্যাম্পইেনে একযোগে ৩৩ হাজার ২৪৬ জন টকিাদানর্কমী ও ৪৯ হাজার ৮৬৯ জন স্বচ্ছোসবেী কাজ করবনে। ক্যাম্পইেনে দ্বতিীয় ডোজ প্রাপ্তরি চার মাস অতবিাহতি হয়ছেে এরূপ ১৮ বছর ও তর্দূধ্ব জনগোষ্ঠী বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ ও প্রথম ডোজ প্রাপ্তরি নর্দিষ্টি সময় অতবিাহতি হওয়ার পরও যারা দ্বতিীয় ডোজ ননেনি এরূপ ১৮ বছর ও তর্দূধ্ব জনগোষ্ঠী দ্বতিীয় ডোজ নতিে পারবনে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, কোভডি-১৯ মহামারি নযি়ন্ত্রণকল্পে বাংলাদশে সরকার ইতোমধ্যইে দশেরে মোট জনসংখ্যার ৭৬ দশমকি ৫ শতাংশকে প্রথম ডোজ, ৭০ দশমকি ৩ শতাংশকে দ্বতিীয় এবং ১৭ দশমকি ৯ শতাংশকে বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ প্রদান করছেে যা সারাবশ্বিে সমাদৃত হয়ছে।ে
তনিি বলনে, ভ্যাকসনিরে বশ্বৈকি অপ্রতুলতা সত্ত্বওে বাংলাদশে সরকার দশেরে আপামর জনসাধারণকে কোভডি-১৯ ভ্যাকসনি প্রদানে বদ্ধপরকির। আপনাদরে সবার জ্ঞার্তাথে জানাচ্ছি য,ে র্বতমানে দশেে পাঁচ প্রকাররে (অ্যাস্ট্রাজনেকো, ফাইজার, সনিোর্ফাম, সনিোভ্যাক এবং জনসন ও জনসন) মোট ২ দশমকি ৭৮ কোটি ডোজ কোভডি-১৯ ভ্যাকসনি রয়ছে।ে
এসময় অন্যদরে মধ্যে উপস্থতি ছলিনে স্বাস্থ্য অধদিপ্তররে মহাপরচিালক অধ্যাপক ডা. এবএিম খুরশীদ আলম, অতরিক্তি মহাপরচিালক অধ্যাপক ডা. আহমদেুল কবরি, পরচিালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম, টকিা র্কমসূচরি পরচিালক ডা. শামসুল হক প্রমুখ।